+8802589924917 | +8801511334466 pollisree@yahoo.com
লর্নিং এবং শেয়ারিং ভিজিট

লর্নিং এবং শেয়ারিং ভিজিট

  • Category: News
  • Date 01-06-2025

তারিখ: ১৮/০৪/২০২৫ হইতে ২১/০৪/২০২৫ইং
স্থান/ সংস্থা : সিসিডিবি ক্লাইমেট সেন্টার, গাজীপুর শ্রীপুর,ঢাকা।    

১ম দিন:-১৮/০৪/২০২৫ইং
১৯.০৫.২০২৫ তারিখ সকার ৮.০০ ঘটিকায় পল্লীশ্রী সংস্থা দিনাজপুর থেকে মোট ১৬ জন স্টাফ দিনাজপুর হইতে এবং ঢাকা থেকে নির্বাহী পরিচালক সহ ২ জন CCDB Climate Centre ঢাকা গাজীপুর উপ জেলার শ্রীপুর এর উদ্দেশে রওয়ানা হয়ে ১৯/০৪/২৫ তারিখ বিকেল ৫:৩০ টায় CCDB Climate Centre-এ পৌছাই এবং  CCDB Climate Centre এর নিজস্ব আবাসিক সেন্টারে অবস্থান করি সেখানে সকলেই নিজ নিজ রুমে বিশ্রাম নেওয়ার পর সন্ধ্যা ৭টায় নির্বাহী পরিচালক “পল্লীশ্রী” ২০১ নং রুমে প্রজেক্টের সকল স্টাফদেও উদ্দেশে নির্বাহী পরিচালক এবং প্রজেক্ট ম্যানেজার জনাব, সেলিম রেজা লানিং শেয়ারিং ভিজিট এর লক্ষ্য উদ্দেশ্য দায়িত্ব-কতব্য এবং লানিং শেয়ারিং ভিজিট এর সিডিউল নিয়ে  পূনার্য় আলোচনা করেন তারপর ৯টায় ডিনার শেষে বিশ্রামের জন্য সকলেই নিজ নিজ কক্ষে অবস্থান করে এরপর পল্লীশ্রীর নির্বাহী পরিচালক মহোদয় সকল সহকর্মীদের সাথে শিখন ভিজিটের উদ্দেশ্য ও সিডিউল নিয়ে আলোচনা করেন এবং প্রতিদিনের ফিল্ড ভিজিট এর শিক্ষনীয় বিষয়ে রিপোর্ট এর নোট গ্রহন ও ছবি সংরক্ষন  বিষয়ে গুরুত্ব দিতে বলেন পরবর্তী দিক নির্দেশনা গ্রহন শেষে বিশ্রামের জন্য হোটেল কক্ষে অবস্থান করা হয়।  

২য় দিন:- ২০/০২৪/২০২৫ইং
 সকাল ৮.০০ ঘটিকায় CCDB Climate Centre কলেই নাস্তা শেষে ৯:০০ ঘটিকায় CCDB Climate Centre Conference room জনাব, কামাল হোসেন দায়িত্বপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী   Climate Change  Presentation শুরুতে পরিচয় পর্ব হয় এবং লার্র্নিং শেয়ারিং ভিজিট এর উদ্দেশ্য নিয়ে কথা বলেন জনাব, সেলিম রেজা প্রোগ্রাম ম্যানেজার “পল্লীশ্রী” লার্র্নিং শেয়ারিং ভিজিট প্রেক্ষিতে Climate Change  ফলে নারী ও শিশু   উপরে যে বিরুপ প্রভাব পড়ে তা খুজে বের করা এবং ভেবে দেখার কাজটিই করছে “পল্লীশ্রী” যদিও Climate Change নিয়ে স্বল্প পরিষরে কর্মএলাকায় কার্যক্রম শুরু করেছে এ বিষয়ে সংক্ষিত আলোচনা করেন “পল্লীশ্রী” এর নিবার্হী পরিচালক জনাব, শামিমা আরা বেগম। এরপর জনাব,সামসুন নাহার প্রোগ্রাম ম্যানেজার  জেন্ডার এবং জাজটিস) বলেন যে, Climate Adaption-এ মূল্যবোধের জায়গাতে নারী ও শিশুরা বেশী সাফার হচ্ছে তাই এই বিষয় নিয়ে সিসিডিবি কি ভাবছে এই বিষয়ে বিষদভাবে আলোচনা করা হয়  এরপর জনাব,শামিমা পপি এইচ আর ইনর্চাজ “পল্লীশ্রী” তিনি বলেন যে, Climate Change নিয়ে কাজ করতে গেলে অবশ্যই সর্ব প্রর্থম নারী এবং শিশুর নিরাপত্তা ও সুরক্ষার বিষয়টিতে বেশী গুরুত্ব দিতে হবে।
আলোচনার প্রেক্ষিতে জনাব,কামাল হোসেন বলেন যে, সিসিডিবি ১৯৭১ সাল থেকে বাংলাদেশে উন্নয়নের জন্য কার্যক্রম শুরু করেছে বর্তমানে সিসিডিবি মোট ৩৫টি জেলায় কার্যক্রম পরিচালনা করছে। Climate Change এর আলোচনায় তিনি আর বলেন যে,আমরা জলবায়ু পরিবর্তন এবং প্রাকৃতিক দূর্যোগ ব্যাবস্থাপনাকে একই বিষয় মনে করে থাকি কিন্তু দুটিই ভিন্ন বিষয়, জলবায়ু পরিবর্তন হলো প্রাকৃতিক ঘটনা যেমন: কোন নিদিষ্ট অঞ্চলের ২০-৩০ বছরের তাপমাত্রা, খড়া,বন্যা ও বৃষ্টিপত (আবহাওয়ার)  গড়কেই জলবায়ু পরিবর্তন বলে হয়। এবং প্রতিদিনের তাপমাত্রার গড়কে আবহাওয়া বলা হয়। আর্কষ্কিক ভাবে কোন বিপদ হওয়া বা কোন আপদ থেকে বিপদ হওয়াকে প্রাকৃতিক দূর্যোগ বলে যেমন: ঘুর্নিঝড় , জলোচ্ছাস, খড়া বন্যা ইত্যাদি। এক পর্যায়ে তিনি আর বলেন যে, আমাদের ভাবতে হবে Climate Change এর অভিযোজন বিষয়টিকে নিয়ে আমরা কি স্বল্পমেয়াদি না কি দীর্ঘমেয়াদি কাজ করবো এই জন্য ঈষরসধঃব অফধঢ়ঃরড়হ ঞবপযহড়ষড়মু বিশেষ গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রাখবে। Climate Adaption Technology পৃথিবীর উপরি ভাগের বায়ুমন্ডলের তাপমাত্রা কমাতে ফিল্টার হিসাবে কাজ করে। পৃথিবীর উন্নত দেশেগুলোর বড় বড় ইন্ডাট্রিজ, কল,কারখানা ও অতিরিক্ত যানবাহনের বিষক্ত ধোয়ার/কার্বন-ডাই-অক্রাইউ বেশী হওয়ার ফলে পৃথিবীর বায়ুমন্ডল উতপ্ত হয় যার ফলে জলবাযুর পরিবর্তনসহ পৃথিবীতে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূযোগ নেমে আসে যার ফলে ১৮৫০ সালে শিল্প বিপ্লব শুরু হয় গ্রীন হাউজ ইমিশন কমাতে ১৯৯৫ সালে উন্নত দেশগুলোর সমন্বয়ে পরিবেশ দূষন মুক্তকরন ও সুরক্ষা বিষয়ক একটি সম্মেলনের আয়োজন করা হয় সেই সম্মেলনে বাংলাদেশও উপস্থিতি ছিল। এবং গবেষনায় দেখা গেছে যে, বাংলাদেশে কম ইমিশন তৈরী করে তাই উন্নত দেশগুলো বাংলাদেশকে বিভিন্ন ভাবে ঈষরসধঃব অফধঢ়ঃরড়হ ঞবপযহড়ষড়মু উপর কাজ করার জন্য বিভিন্ন ভাবে উদ্বুদ্ধ ও সহযোগীতা করতেছে যাতে করে তারা বাংলাদেশে কাছ হতে ইমিশন কিনে নিতে পারে। 
এ সমস্ত আলোচনা শেষে আমরা বিভিন্ন Climate Adaption Technology দেখার জন্য  ফিল্ড ভিজিটে যাই Climate Adaption Technology এর যে জোনটি আমরা ভিজিট করি সে জোনটি ছিল কোসটাল জোন প্রায় ২কিলো জুড়ে এই জোনটি অবস্থিত এখানে মোট ৫৪টি Climate Adaption Technology এর ডিসপ্লে ছিল। সব Climate Adaption Technology গুলোই ছিল জলবাযু পরিবর্তন ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে  খুবেই কার্যকরী পদক্ষেপ। নি¤েœ কিছু Climate Adaption Technology সম্পর্কে আলোচনা করা হল যা “নারীর ক্ষমতায়নের জন্য সুযোগ সৃষ্টি” প্রকল্পের মধ্যে সম্পৃক্ত করার যেতে পারে। যেমন:-

  • বোতল ড্রিপ সেচ ব্যবস্থপনা:- এটি এমন একটি সেচ ব্যবস্থা যা বোতলের মাধ্যমে স্যালাইনের পাইপ শক্ত খুটির সাথে বেধে  দিয়ে অল্প অল্প করে পানি সবজ্বি অথবা ফল গাছের গোড়ায় দেওয়া যায় এতে করে দীর্ঘ দিন ধরে গাছ পানি নিতে পারে এটি একটি দীর্ঘ মেয়াদি সেচ ব্যবস্থাপনা।
  • থ্রি লেয়ার মাচাঁ:- এটি একটি আধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ মাচাঁ এ মাচাঁ তিনটি লেয়ার আছে যেখানে সহজেই অল্প জায়গায় বা বসতভিটায় অধিক ফসল পাওয়া জন্য তিন প্রকার লতা জাতীয় শাক-সবজ্বি চাষ করা যায়। 
  • কোকডাস্ট ব্যবহার করে ট্রেতে চারা উৎপাদন ব্যবস্থা:- এটি একটি সুস্থ্য সবল এবং স্বাস্থ্যবান চারা উৎপাদন ব্যবস্থপনা বিশেষ করে দূর্যোগকালীন সময়ে ফল ও সবজ্বি চাড়া উৎপাদনের জন্য একটি কার্যকারী ব্যবস্থা।
  • আলোর ফাঁদ :- এটি একটি জৈবিক পোকা দমন ব্যবস্থাপনা ফাঁদ, এই ফাঁদের মাধ্যমে পোকারা আলোর দিকে আকৃষ্ট হয়ে সেখানে গিয়ে বসলে বসার স্থানে আঠালো পদার্থ দেওয়া হয় এবং সেখানে পোকারা আটকিয়ে যায়। এই ফাঁদের একটি অসুবিধা হল উপকারী পোকা সহ মরে যায়।
  • স্বাস্থ্য সম্মত চুলা:-এটি একটি ডাবল চেম্বার বিশিষ্ট চুলা যেখানে অল্প জ্বালানিতে অধিন তাপ উৎপন্ন করে এবং বায়ু মন্ডলের ইমিশন কমাতে সহায়তা করে এটি একটি পরিবেশ বান্ধব চুলা।
  • হাতের চুড়ি যখন ডাক্তার :- এটি একটি অত্যধনিক এলাম ব্যবস্থার চুড়ি, যা গর্ভবতি মায়েদের হাতে পরা থাকবে এবং এটি গর্ভবতী মায়ের জন্য অধিক কার্যকারী ভ’মিকা পালন করে থাকে। একটি গর্ভবতি মায়ের বিষেশ বিশেষ কাজগুলো কোন সময় কোন দিন এবং কখন করতে হবে এই হাতের চুড়ি তা জানান দিয়ে দেয়। যেমন:- ANC-PNC, Fooding Time ,Rest Time, Sleeping Time.

ভিজিট শেষে ২:৩০মি: আমরা সিসিডিবি এর ডাইনিং এ এসে দুপুরের লাঞ্চ করে ফিড ব্যাক সেশনে বসে তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যমে ২য় দিনের কাজের সমাপ্তি হয়।

৩য় দিন:-২১/০৪/২০২৫ইং
তারিখে সকাল ৮:০০টায় সিসিডিবিতে নাস্তা খেয়ে সেখান  থেকে আমরা ঢাকা গাজীপুরে সাফারী র্পাক দেখতে যাই। সেখানকার প্রকৃতিক সুন্দর্যের সাথে বন্য প্রানী বাঘ,হরিণ,জেবড়া,ভাল্লুক সব প্রানীগুলোই পার্কের মধ্যে উমক্ত থাকে আর টুরিসরা গাড়ী মধ্যে করে ঘুরে ঘুরে তাদের ভিজিট করে । সেগুলো দেখার পর আবার আমরা সিসিডিবিতে ফিরে এসে ২:০০ঘটিকায় দুপুরের খাবার শেষে গাজীপুর শ্রীপুরের একটি সেবা মূলক সংস্থা শিশু পল্লী প্লাস ভিজিট করতে যাই।
সেখানে তারা খুবেই আনন্দের ও সম্মানের সহিত রিচিভ করে নিয়ে যায় এবং তারা তাদের অর্গানাইজেশনে পক্ষ হইতে একটি Presentation পেশ করেন যে, শিশু পল্লী প্লাস একটি সেবা মূলক সংস্থা ১৯৮৯ সাল থেকে বাংলাদেশের দুঃস্থ মা ও শিশুদের বিনা মূল্যে খাদ্য,আবাসন,পোশাক,চিকিৎসা,শিক্ষা ও দক্ষতা প্রশিক্ষন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দীর্ঘ মেয়াদী পূর্নবাসন সেবা প্রদান করে আসছে। সেখানে সুবিধাভোগী হিসাবে ভর্তি হওয়ার ক্যারাইটেরিয়া:- (সন্তান সহ মা) 

  • বিধবা
  • তালাক প্রাপ্তা
  • স্বামী পরিত্যক্তা
  • স্বামী নিরুদ্দেশ
  • স্বামী গুরুতর প্রতিবন্ধি
  • অবিবাহিত মা
  • সন্তানের বয়স সর্বোচ্চ ১১ বছর (কন্যা সন্তানের বয়স শিতিল যোগ্য)বয়স সীমার মধ্যে সকল সন্তান নিয়ে ভর্তি হওয়া যায়। 

সেখানকার সুবিধা সমূহ:-

  • পুষ্টিকর খাবার,পোষাক ও স্বাস্থ্যসম্মত বাসস্থান ।
  • শিশুদেও জন্য নিজেস্ব স্কুল শিক্ষা ব্যবস্থা।
  • প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও কাউন্সেলিং সেবা।
  • মায়েদেও জন্য আয়মূলক কারিগরী প্রশিক্ষন।
  • মায়েদেও মাসিক ভাতা সঞ্চয় ও অনান্য সুবিধা।
  • প্রশিক্ষন পরবর্তী চাকুরী লাভের সহায়তা।
  • যোগ্য ও আগ্রহী মায়েদেও উচ্চ শিক্ষায় সহায়তা। 
  • আতœকর্মসংস্থান সৃষ্টি কওে সমাজে পূর্নবাসনের ব্যবস্থা।
  • বিনোদন ভ্রমন ও খেলাধুলার ব্যবস্থা।
  • পূর্নবাসন পরবর্তী ফলোআপ ও সহায়তা প্রদান।
  • মা ও শিশুর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
  • সর্বোচ্চ তিন বছর শিশু পল্লী প্লাসে অবস্থান।

Presentation শেষে তাদের সাথে পল্লীশ্রী এর শালিস ব্যবস্থাপনা সর্ম্পকে ব্যপক আলোচনা করা হয় । পল্লীশ্রী শালিস ব্যবস্থাপনা সর্ম্পকে জানার পর তারা খুব প্রসংশা করেন।এরপর আমরা সেখানে নাস্তা খেয়ে শিশু পল্লী প্লাস সংস্থা এর বিভিন্ন সেক্টর সমূহ ঘুরে ঘুরে দেখি এরপরে আমরা সেখান থেকে সিসিডিবি হোপ সেন্টার-২ সাভার বারাইপাড়ার উদ্দেশ্য রওনা দেই এবং প্রায় রাত ৮:০০টা হোপ সেন্টারে পৌছাই, সেখানে রাত ৯:০০টায় রাতের খাবার খেয়ে ১১:০০টায় “পল্লীশ্রী” বালুবাড়ী,দিনাজপুর এর উদ্দেশ্যে রওনা হই এবং ভোর ৫:০০টা সকলেই সুস্থ্য ভাবে এসে দিনাজপুর “পল্লীশ্রী”তে পৌছাই সেখান হইতে সকলে যার যার কর্ম স্থানে চলে যায়।

শিক্ষনীয়:- 
কর্মএলাকার নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে জন্য কাজ করার সুযোগ তৈরী:

  • ত্রি- লেয়ার পদ্ধতিতে তৃণমূল পর্যায়ে শাক-সবজ্বি চাষ করাতে পারলে নারীদের অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বী হওয়ার সুযোগ আছে।
  • আলোক ফাঁদ পদ্ধতিতে জৈবিক ভাবে পোকাঁ দমন করা সম্ভব।
  • মাঠে পর্যায়ে কীটনাশক ঔষুধ  ব্যবহারের জন্য কীটনাশক ঔষুধ বিক্রেতা ও ব্যবহারকারী উভয় পক্ষকে প্রশিক্ষনের আয়তায় নিয়ে আসলে এই সম্পর্কে তাদের দক্ষতা তৈরী হবে।
  • চারা উৎপাদনের বিভিন্ন পদ্ধতি/বিষমুক্ত শাক-সবজ্বি  উৎপাদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সঠিক ভাবে শিখাতে পারলে কর্মএলাকায় নারীরা অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বী হতে পারবে।
  • বীজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষন এবং সচেতনতা বৃদ্ধি।
  • আগাম ফসলের জাত সম্পর্কে উবুদ্ধ করন, সচেতনতা বৃদ্ধি ও প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা।
  • কর্ম এলাকায় উপকার ভোগী নারীদের যুগোপযোগী কৃষি বিষয়ক টেকনোলজি ব্যবহারের প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা।

Comments